XtGem Forum catalog
Home
About
Contact
Logo
সর্বশেষ ব্লগপোস্ট গুলো

সহজে ইংরেজি কঠিন শব্দ বানান করতে বা শিখতে ৫টি পদ্ধতি শিখে নিন!

সহজে ইংরেজি কঠিন শব্দ বানান করতে বা শিখতে ৫টি পদ্ধতি শিখে নিন!
ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দগুলো সহজে বানান করতে আমরা আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে ৫টি পদ্ধতি শিখব। আসলে আমরা যারা পড়ালেখা করি তাদের মধ্যে অনেকেই এখনো ঠিক করে ইংরেজি কঠিন শব্দগুলো বানান করতে পারি না। যার কারণে আমাদের ইংরেজি পড়তে গেলে বা কেউ জিজ্ঞেস করলে বলতে পারি না। তো এর পরিপ্রেক্ষিতে আজকের এই পোস্টে যে পাঁচটি পদ্ধতি আমি আপনাদের শিখাব, তা খুবই সহজ। পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করলে আপনি সহজে নিজে নিজে কারো সাহায্য ছাড়াই ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দগুলো বানান করতে পারবেন। তো চলুন আজকের বিষয়টি ভালো করে বুঝতে পোস্টটির প্রতিটা লেখা ভালো করে ফলো করুন। আর হ্যাঁ! পোস্টটি অনেক বড়, তাই ধৈর্য্য সহকারে পড়ুন। কারণ আপনাদের ভালো করে বুঝাতেই পোস্টটি অনেক বড় করে ফেলেছি। ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দগুলো সহজে বানান করার পাঁচটি পদ্ধতির মধ্যে আমরা প্রথমে Syllable (সিলেবল) পদ্ধতি সম্পর্কে জানবো। আসলে Syllable হলো উচ্চারণের একক। যার সংজ্ঞা হলো ঠোঁট ও জিহ্বার গতি না বদলিয়ে একবারই উচ্চারণ করা যায় এমন সব শব্দ বা বড় কোনো শব্দের এক স্বর বিশিষ্ট অংশকে Syllable বলে। যেমন : Beau+ti+ful এই শব্দটির মধ্যে তিনটি Syllable আছে। এই প্রসঙ্গে মনে রাখতে হবে উচ্চারণের দিক থেকে ইংরেজি শব্দগুলোকে Syllable বিভক্ত করা হয় এবং প্রত্যেকটি Syllable_এ কমপক্ষে একটি করে Vowel (ভাওয়েল) বা স্বরবর্ণ থাকবেই। যা আপনি আমার দেওয়া উপরের উদাহরণটি দেখলেই বুঝতে পারবেন। এতক্ষণ আমরা Syllable কী? সে সম্পর্কে মোটামুটি জানলাম। এইবার Syllable এর সংখ্যার ভিত্তিতে ইংরেজি শব্দগুলোকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়, তা আমরা এখন জানবো। Syllable অনুসারে ইংরেজি শব্দকে সাতভাগে ভাগ করা হয়েছে (১) Monosyllabic Word (মনোসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি একটি সিলেবল থাকে, তাকে Monosyllabic Word বলে। যেমন : We, Play, Big, Cat ইত্যাদি। (২) Disyllabic Word (ডাইসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি দুইটি সিলেবল থাকে, তাকে Disyllabic Word বলে। যেমন : beau+ty, to+day, wo+man, well+come ইত্যাদি। (৩) Trisyllabic (ট্রাইসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি তিনটি সিলেবল থাকে, তাকে Trisyllabic Word বলে। যেমন : beau+ti+ful, re+mem+ber, ab+so+lute ইত্যাদি। (৪) Tetrasyllabic (টেটরাসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি চারটি সিলেবল থাকে, তাকে Tetrasyllabic Word বলে। যেমন : sa+tis+fac+tion, pho+to+grap+hy, con+ver+sa+tion ইত্যাদি। (৫) Pentasyllabic Word (পেন্টাসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি পাঁচটি সিলেবল থাকে, তাকে Pentasyllabic Word বলে। যেমন : e+lec+tri+ci+ty ইত্যাদি। (৬) Hexasyllabic Word (হেক্সাসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি ছয়টি সিলেবল থাকে, তাকে Hexasyllabic Word বলে। যেমন : ex+per+i+men+ta+tion ইত্যাদি। (৭) Heptasyllabic Word (হেপটাসিলেবিক ওয়ার্ড) : কোনো শব্দে যদি সাতটি সিলেবল থাকে, তাকে Heptasyllabic Word বলে। যেমন : en+thu+si+as+ti+cal+ly ইত্যাদি। আপনি উপরের এই সিলেবলের সাতটি নিয়ম ভালো করে ফলো করলেই ইংরেজি কঠিন বা বড় বানানগুলো সহজেই বানান করতে পারবেন। তাই এখন থেকে উপরের নিয়মানুসারে ইংরেজি যেকোনো শব্দকে বানান করতে গেলে সিলেবল অনুসারে ভাগ করে বানান করতে চেষ্টা করবেন। এতক্ষণ আমরা আমাদের পোস্টের পাঁচটি পদ্ধতির মধ্যে মাত্র একটি অর্থাৎ প্রথম পদ্ধতি শিখলাম। এইবার চলুন দ্বিতীয় পদ্ধতিটা জানা যাক। দ্বিতীয় পদ্ধতিতে আমরা নিজে নিজে সূত্র তৈরি করে ইংরেজি শব্দের বানান করার চেষ্টা করব এবং বড় বা কঠিন শব্দের বানানগুলো মনে রাখার চেষ্টা করব। প্রথম পদ্ধতিতে তো আমরা ইংরেজি গ্রামারের সূত্রানুযায়ী করেছি। এইবার নিজের যেইভাবে সুবিধা হয়, সেইভাবে সূত্র তৈরি করে বানান করার চেষ্টা করব। হয়তো আমরা অনেকে ছোটবেলা মাস্টারের কাছে বা নিজে নিজে ইংরেজি বড় বা কঠিন বানানগুলো বানান করার জন্য একটা কৌশল শিখেছি। সেটা হলো যেমন Lieutenant (লেফটেন্যান্ট) বানান। এই বানানটি মনে রাখতে আমরা যে কৌশল ব্যবহার করতাম, “মিথ্যা তুমি দশটি পিঁপড়ে” যার ইংরেজি দাঁড়ায় “lie+u+ten+ant” এখানে lie মানে মিথ্যা, u মানে তুমি, ten মানে দশ, ant মানে পিঁপড়া। তারপর আবার আরেকটি আছে, যেমন Assassination (অ্যাসোসিনেশান) বানান। এই বানানটিও আমরা মনে রাখতে যে কৌশল ব্যবহার করতাম, “গাধার পিঠে গাধা তারপর আমি ও জাতি” যার ইংরেজি দাঁড়ায় “ass+ass+I+nation এখানে ass+ass মানে গাধার পিঠে গাধা, I+nation মানে আমি ও জাতি। ঠিক এইরকমভাবে আপনিও আপনার কাছে যেইভাবে সহজ হয় বা সুবিধা হয় সেইভাবে ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দগুলো বানান করা বা মনে রাখার চেষ্টা করবেন নিজের তৈরি করা সূত্র প্রয়োগ করে। আমাদের আজকের পোস্টের পাঁচটি পদ্ধতির মধ্যে প্রথম এবং দ্বিতীয় পদ্ধতি শিখে পেললাম বা জানলাম। এইবার চলুন তৃতীয় পদ্ধতি সম্পর্কে জানা যাক। তৃতীয় পদ্ধতি হলো ইংরেজি নিউজ পেপার বা অন্যান্য ইংরেজি বই/ম্যাগাজিন পড়ে ইংরেজি বানান শিখা। ইংরেজি নিউজ পেপার পড়তে গিয়ে আপনার পছন্দমত টপিক থেকে নতুন নতুন বা অচেনা ইংরেজি শব্দগুলো একবার জোরেজোরে উচ্চারণ করে ও বানান করে পড়ুন। আর ঐ টপিকটির কঠিন বা বড় শব্দগুলো রঙ্গিন কলম দিয়ে দাগ দিয়ে চিহ্নিত করে বানান করার চেষ্টা করুন এবং মনে রাখার চেষ্টা করুন। এইভাবে আপনি প্রতিদিন আপনার ইচ্ছেমত ১০-২০টি নতুন শব্দের বানান শিখুন। তাহলে একবার হিসাব করে দেখুন বছরে আপনি কতটি বানান শিখলেন। এইভাবে আপনি অগণিত শব্দের বানান শিখতে পারবেন। যেমন নিচের ইংরেজি দুই লাইনের টপিকের মত একটা টপিক পড়ব এবং বড় বা কঠিন শব্দগুলো লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করব। তারপর শব্দগুলোর বানান শিখার বা মনে রাখার চেষ্টা করব। “Water hyacinths can be used in many ways. It can be made into fertilizer.” ঠিক এইভাবে প্রতিদিন যেকোনো একটি নতুন ইংরেজি টপিক পড়বেন এবং অচেনা বা নতুন শব্দগুলো চিহ্নিত করে বানান করার চেষ্টা করবেন এবং মনে রাখার চেষ্টা করবেন। আমরা আমাদের আজকের পোস্টের পাঁচটি পদ্ধতির মধ্যে এইবার চতুর্থ পদ্ধতি সম্পর্কে জানবো। চতুর্থ পদ্ধতি হচ্ছে, আপনাকে একটি আলাদা খাতা বা কাগজ তৈরি করতে হবে। তৈরি করার পর প্রতিদিন আপনার কাছে যে ইংরেজি শব্দগুলো কঠিন মনে হয় সেগুলো সেই খাতা বা কাগজে নোট করুন বা লিখে রাখুন। আর প্রতিদিন চর্চা করার চেষ্টা করুন। ঠিক এইভাবে পাঁচ ছয় মাস চর্চা করতে থাকুন। পরবর্তীতে দেখবেন ইংরেজি শব্দ বানান করাটা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। এইবার আমরা আমাদের আজকের এই পোস্টের পাঁচটি পদ্ধতির মধ্যে একদম শেষের পদ্ধতিতে এসে হাজির হয়েছি। এর আগে একেএকে চারটি পদ্ধতি শিখেছি। তো পঞ্চম পদ্ধতিটি হচ্ছে, এখন প্রযুক্তির যুগ। আমরা অধিকাংশ লোকই এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করি। যার সাহায্যে আমরা সহজেই ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দের বানান অথবা উচ্চারণ শিখতে পারবো। এর জন্য আমাদেরকে কিছু সফটওয়্যারের সাহায্য নিতে হবে। এমন কিছু সফটওয়্যার আছে, যেগুলো দ্বারা ইংরেজি শব্দের উচ্চারণ শোনা যায়। যেমন “Text to Voice” ও “Text to Speech” এইরকম অসংখ্য সফটওয়্যার আছে। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ইংরেজি যে শব্দটির বানান কঠিন মনে হয়। সেটির উচ্চারণ শুনে নিতে পারবেন। এইরকম একটা সফটওয়্যার নিয়ে আমি এর আগে একটি পোস্ট করেছি। ঐ পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। এইভাবেও আপনি ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দের বানান শিখে নিতে পারেন। আবার এই প্রযুক্তির আরেকটি ব্যবহার হলো আমরা প্রথম পদ্ধতিতে যে Syllable এর আলোচনা করেছিলাম। সেখানে বলেছিলাম, যেকোনো ইংরেজি শব্দকে সিলেবলে ভাগ করার কথা। তো সিলেবলে যদি আপনি নিজে ভাগ না করতে পারেন। তাহলে Bangla Dictionary বা English Dictionary নামে কিছু সফটওয়্যার আছে। যেগুলোতে ইংরেজি প্রতিটা শব্দের সিলেবলে ভাগ করা থাকে। তার মাধ্যমে আপনি সিলেবল ভাগ করাও শিখতে পারবেন এবং বানান শিখতে বা করতে পারবেন। বলতে বলতে শেষ পর্যন্ত আমরা আজকের এই পোস্টের বিষয় “ইংরেজি কঠিন বা বড় শব্দের সহজে বানান করার পাঁচটি পদ্ধতিই শিখে” পেললাম। তো এখান থেকে আপনার যে পদ্ধতিটা সহজ বা সুবিধা মনে হয়, সেটিকে ফলো করুন। তাহলে আজকের মত এখানেই পোস্ট শেষ করলাম। আর হ্যাঁ! আজকের এই পোস্টটি কেমন লাগলো তা কিন্তু কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। আর যাদের কাছে পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়ে থাকে। তারা পোস্টটিকে লাইক দিন। তাহলে পরবর্তীতে প্রয়োজন হলে আবার পোস্টটি দেখতে পারবেন।
Back to posts
This post has no comments - be the first one!

UNDER MAINTENANCE
CONTACT
 facebook
  gmail
 twitter
 message
  call  ,  call 2
CRADIT
© Copyright - 2019
This website
create with xtgem
Designed By IA SOYEB
Symptoma.ro